আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২১ নভেম্বর ২০২৪ ● ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২১ নভেম্বর ২০২৪
 
 width=
 
 
 width=
 
শিরোনাম: স্বামীর যে তিনটি আচরণে দাম্পত্য সম্পর্ক ভেঙে যায়       পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামলো ১৪ ডিগ্রিতে       বেরোবিতে ”ক্লিন ক্যাম্পাস, গ্রিন ক্যাম্পাস” ইভেন্ট অনুষ্ঠিত        বিভাগীয় লেখক পরিষদর রংপুর এর নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি       আলোচিত তোশাখানা মামলায় ইমরান খানের জামিন      

 

আলোচিত তোশাখানা মামলায় ইমরান খানের জামিন

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, রাত ১২:০৬

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আলোচিত তোশাখানা মামলায় জামিন পেলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান। 

বুধবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টের (আইএইচসি) বিচারপতি মিঁয়াগুল হাসান আওরঙ্গজেব ২০ লাখ টাকার শিউরিটি বন্ডের বিনিময়ে তার জামিন মঞ্জুর করেছেন। আইএইচসির আজকের রায় ইমরান খান এবং তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের জন্য বড় অর্জন। কারণ এই আদালতে আর এমন কোনো মামলা অবশিষ্ট নেই, যা তার জামিনের পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

পিটিআইয়ের চেয়ারম্যানের আইনজীবী দলের অন্যতম সদস্য সালমান সাফদার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।  তিনি বলেন, আজ যদি আদেশের লিখিত কপি পাওয়া যায়, তাহলে তার পরিবারের সদস্য ও কর্মী-সমর্থকরা কর্তৃপক্ষের কাছে তার মুক্তির জন্য আবেদন জানাবেন।

পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার জানিয়েছেন, এখনই কারাগার থেকে মুক্তি মিলছে না ইমরান খানের। কারণ গত বছর ৯ থেকে ১২ মে পাকিস্তান জুড়ে পিটিআইয়ের কর্মী-সমর্থকদের দাঙ্গায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে ইমরানের বিরুদ্ধে যেসব মামলা চলছে পাকিস্তানের বিভিন্ন আদালতে, সেগুলোতে এখনও জামিন পাননি তিনি।

গত শতকের সত্তরের দশকে পাকিস্তানের সরকারি একটি বিভাগ হিসেবে তোশাখানা প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই বিভাগটি প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, আইনপ্রণেতা, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান ও অন্যান্য বিশিষ্ট জনদের দেওয়া উপহার জমা রাখে।

আইন অনুযায়ী পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, আইনপ্রণেতা বা সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাদের পাওয়া সব উপহার অবশ্যই এই বিভাগে জমা দিতে হবে। যারা এসব উপহার পেয়েছেন পরে তারা সেগুলো সরকার নির্ধারিত মূল্যে কিনে নিতে পারবেন। সেই মূল্যের পরিমাণ খুব বেশি নয়। তোশাখানা থেকে উপহার কেনার পর তা বাইরে বিক্রি করে দেওয়া অবৈধ নয়, তবে পাকিস্তানে একে অনেকেই অনৈতিক বা নীতিগতভাবে ভুল মনে করেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied