নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে অনেক অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে। কিন্তু একটি ছাগল, যা ছিল সাদিক এগ্রো ফার্মের সম্পদ, যেটির মূল্য ছিল ১৫ লাখ টাকা, সেটি কিভাবে একটি বৃহৎ বিপ্লবের শুরু হয়ে যায়, তা খুব অদ্ভুত। সায়েদ আব্দুল্লাহ, তিনি এই ছাগলকে ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে উপস্থাপন করেন, এই ছাগল বাধিয়ে ফেলে লঙ্কাকাণ্ড সব কিছু কেমন যেন প্রকৃতির পরিকল্পনা হিসেবে ধরা যায়
এছাড়া, এনবিআর কর্মকর্তার মতিউরের দুর্নীতি, বহুবিবাহ এবং এসব কাহিনির মাঝে ছাগলটির অস্তিত্ব বজায় রাখার ঘটনা নতুন এক আলোচনার জন্ম দেয়। যেখানে একদিকে সমাজের উচ্চবর্ণের ব্যক্তির দুর্নীতি, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরা হয়।
বিশেষভাবে, জুলাই বিপ্লবের পর দেশ স্বাধীন হওয়ার যে সময়, সেখানে এই ঘটনাগুলি একটি অদৃশ্য ক্যানভাসে আঁকা সমাজের অস্থিরতা ও পরিবর্তনগুলোর চিত্র ফুটিয়ে তোলে।
এটি সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, ছাগলটি যদিও কোরবানি করা ছিল, তবুও তা বেঁচে থাকা একটি বড় গল্পের প্রতীক হয়ে উঠেছে, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিকূলতার ছবি আঁকে।