আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ১৮ নভেম্বর ২০২৫ ● ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ১৮ নভেম্বর ২০২৫
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিচার ও সাজা ন্যায়সঙ্গত নয়: অ্যামনেস্টি

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিচার ও সাজা ন্যায়সঙ্গত নয়: অ্যামনেস্টি

দণ্ডিত ব্যক্তির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ এনসিএসএর

দণ্ডিত ব্যক্তির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ এনসিএসএর

রায় এবং সাজা মৌলিক সত্যকে পুনঃনিশ্চিত করেছে : প্রধান উপদেষ্টা

রায় এবং সাজা মৌলিক সত্যকে পুনঃনিশ্চিত করেছে : প্রধান উপদেষ্টা

‘অন্তরটা ঠান্ডা হৈল’! হাসিনার ফাঁসির সাজা শুনে খুশি আবু সাঈদের বাবা

‘অন্তরটা ঠান্ডা হৈল’! হাসিনার ফাঁসির সাজা শুনে খুশি আবু সাঈদের বাবা

জয় বাংলা দলীয় স্লোগান নয়,আমাদের রণধ্বনি-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১, রাত ০৮:৩৪

Advertisement

ডিজার হোসেন বাদশা: “জয় বাংলা, জয় বাংলা কোন দলীয় স্লোগান নয়। এটিকে বিতর্কিত করার জন্য বলা হয় এটা আওয়ামীলীগের স্লোগান।" জয় বাংলা ছিলো আমাদের রণধ্বনি। এই স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি।

বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধায় পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে মুক্তিযুদ্ধ বিষয় মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে আঞ্চিলক বীর মুক্তিযোদ্ধা মহাসমাবেশে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, জয় বাংলা স্লোগান আওয়ামীলীগের বাপ দাদার সম্পত্তি না, এটা হলো আমাদের সকলের সম্পত্তি। যারা স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করে, যাদের স্বাধীনতার প্রতি আস্থা আছে। নিশ্চয় জয় বাংলা তাদের প্রানের ধ্বনি, অন্তরের ধ্বনি। জয় বাংলা দিয়ে পাকিস্তানিদের আমরা পরাজিত করেছিলাম। আমরা বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলে যুদ্ধ করিনি।

মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন দেশ যদি স্বাধীন হয় বাংলার মানুষ অর্থনৈতিক মুক্তি পাবে। বাসস্থানের ব্যবস্থা হবে, খাবার ব্যবস্থা হবে, চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে, শিক্ষার ব্যবস্থা হবে। আজকে এই ৫০ বছরের মধ্যে আমরা মাত্র ২১ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায়, বঙ্গবন্ধু ছিলেন সাড়ে তিন বছর, দেশরত্ন শেখ হাসিনা সাড়ে ১৭ বছর মোট ২১ বছর আমরা।

আর ২৯ বছর অন্যের হাতে রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিলো। অনেকেই প্রশ্ন করেন দেশ ৫০ বছর স্বাধীন হলো তবু আযো কেন এই অভিযোগ সেই অভিযোগ দাবী করতে হয়। করতে হয় কারন যারা ২৯ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলো তারা বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক আত্বমর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত হোক নিজের পায়ে দারাক এটা তারা চায় নাই।

এসময় আঞ্চিলক বীর মুক্তিযোদ্ধ মহাসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক জহুরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার সাদাত সম্রাটসহ পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুরের মুক্তিযোদ্ধারা অংশগ্রহণ করেন।
সমাবেশ শেষে বিজয় দিবস উপলক্ষে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied