আর্কাইভ  বুধবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ ● ২ মাঘ ১৪৩১
আর্কাইভ   বুধবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
 
 width=
 
 
 width=
 
শিরোনাম: লালমনিরহাটে পেট্রোল পাম্প থেকে বাস চুরি       শীতের কষ্ট ভুলতে আমেজে মেতে থাকে তারা       ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেফতার       পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক       সৃজিত-ঋতাভরী কেন আলোচনায়?      

 

নীলফামারী পৌরসভায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু

বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট ২০২৪, রাত ০৮:২১

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ নীলফামারী পৌরসভাকে “গ্রীন নীলফামারী” সৌন্দর্যবর্ধন ও পরিবেশবান্ধন শহর উপহার দেয়ার লক্ষে মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূটি শুরু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার(১ আগষ্ট) দুপুর ১২টার দিকে নীলফামারী পৌরসভার উদ্যোগে শহরের বড় মাঠে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন নীলফামারী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর।
পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন পুলিশ সুপার মো. মোকবুল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম প্রমুখ। 
এসময় এমপি আসাদুজ্জামান নূর বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে ফিরে এসে দেশকে আবারও বিশ্বের কাছে দাড় করানোর জন্য বিভিন্œ পরিকল্পনা হাতে নেন ও তা বাস্তবায়নে কাজে নেমে পড়েন। তাঁর দূরদর্শী কর্মকান্ড থেকে বাদ যায়নি বৃক্ষরোপণের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিও। আমরা এখন যা কেবল ভাবতে শুরু করেছি, তিনি ভেবেছিলেন আরো পঞ্চাশ বছর আগে। এ দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্যতা বজায় রাখতে তিনি বৃক্ষরোপণের ওপরই জোর দিয়েছিলেন বেশি। বঙ্গবন্ধুর এই সুন্দর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন, শুধু আমরা গাছ লাগিয়ে চলে গেলে হবে না। এই গাছ শুধু আমার বা আপনার নয়, এই গাছ সকলের। তাই এর যতœও আমাদের সকলকে নিতে হবে। আমাদের সকলকে নিজ উদ্যোগে বাড়ির আশপাশে পরিবেশ রক্ষা করে এমন ফলদ, বনজ ও ঔষধী গাছ লাগাতে হবে ও তার যতœ নিতে হবে। যেনো আমরা আগামী প্রজন্মকে একটি সৌন্দর্যবর্ধন ও পরিবেশবান্ধব সমাজ দিতে পারি। 
পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ বলেন, পৌরসভা এলাকায় ১০ হাজার গাছের চারা রোপন করা হবে। সৌন্দর্যবর্ধন ও পরিবেশবান্ধব সবুজ নীলফামারী গড়তে এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। 
তিনি বলেন, মানবজাতিসহ প্রাণিকূলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য পরিকল্পিতভাবে পর্যাপ্ত গাছ লাগানো একান্ত প্রয়োজন। তাই নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সমগ্র পৌরসভা জুড়ে ফলজ,বনজ ও ঔষধি গাছ রোপণ কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে একদিকে যেমন দেশের বনভূমির পরিমাণ পূরনে ভূমিকা রাখবে, অন্যদিকে প্রাকৃতিকভাবে পৌরসভাটি হয়ে উঠবে বসবাসের উপযোগী।

মন্তব্য করুন


 

Link copied