আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ● ২ আশ্বিন ১৪৩১
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
 
 width=
 
 
 width=
 
শিরোনাম: 'আমরা অথরিটি না,আমরা প্রেসার গ্রুপ'-রংপুরে সারজিস আলম       সুবা রঙ্গপুর থেকে রংপুর মহানগর পুলিশের ছয় বছরপূর্তি ও কিছু কথা       উত্তরবঙ্গ ব্লকেড' কর্মসূচিতে ঘন্টাব্যাপী অবরোধ ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক       আসাদুজ্জামান নূর গ্রেফতার       মুরগি-ডিমের নতুন দাম নির্ধারণ করল সরকার      

 width=
 

নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

বুধবার, ২৮ আগস্ট ২০২৪, বিকাল ০৬:৪৪

ডেস্ক: সেমিফাইনালে শক্তিশালী ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। ফাইনালে স্বাগতিক নেপালও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। সাফ অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন হলো টাইগার যুবারা। বয়সভিত্তির এই প্রতিযোগিতায় এটিই বাংলাদেশের প্রথম শিরোপা।

আজ কাঠমান্ডুর কাছেই আনফা কমপ্লেক্সে স্বাগতিক নেপালকে ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে হারায় বাংলাদেশ। প্রথমার্ধে বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র গোল দেন মিরাজুল। দ্বিতীয়ার্ধে আরও এক গোল দেন এই ফুটবলার। পরে রাহুলের গোলে ৭০ মিনিটের মধ্যে ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় টাইগাররা। ৮০ মিনিটের মাথায় এক গোল পরিশোধ করে নেপাল। এদিন ১০ মিনিট ইনজুরি সময় দেন রেফারি। এই সময়ে আরও গোল খায় নেপাল। ৪-১ গোলের বড় জয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে উচ্ছ্বাসে মাতে টাইগার যুবারা।

এই জয়ের মাধ্যমে একটি প্রতিশোধও নেওয়া হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপপর্বে শ্রীলংকার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানের জয় পেয়েছিল টাইগাররা। কিন্তু ২-১ গোলে হেরে যায় নেপালের কাছে। ফলে গ্রুপ রানার্স আপ হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। 

ফাইনালের নায়ক মিরাজুল প্রথম গোলটি দেন ম্যাচের প্রথমার্ধের একদম শেষ দিকে। মিরাজুলের দুর্দান্ত ফ্রি কিক থামাতে পারেননি নেপালের গোলরক্ষক জয়রথ শিখ। যদিও ম্যাচের শুরুর দিকে বেশ তোপই দেগেছিল নেপালের আক্রমণভাগ। ১৬তম মিনিটের সময় গোলরক্ষক আসিফ হোসেনকে একা পেয়েও শট নিতে পারেননি সমীর তামাং। 

৫৫তম মিনিটে আসে দ্বিতীয় গোল। আসাদুল মোল্লার হেড পাস থেকে হেডেই নেপালের জালে বল জড়ান মিরাজুল। ৭০ মিনিটে তৃতীয় গোল দিয়ে জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলে বাংলাদেশ। এবার মিরাজুলের পাসে বাঁকানো শটে লক্ষ্যভেদ করেন রাব্বী হোসেন রাহুল। তার ১০ মিনিট পর সমীরের হেডে দেওয়া গোলে কিছুটা ফিরে আসে নেপাল। তবে যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে পিয়াস আহমেদ নোভার গোলে বড় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। 

মন্তব্য করুন


 

Link copied