আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ ● ১৭ মাঘ ১৪৩১
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
 
 width=
 
 
 width=
 
শিরোনাম: রংপুর কে হারিয়ে প্লে-অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল খুলনা       গরিব মানুষ সবচেয়ে বেশি বরিশালে, কম চট্টগ্রামে       সরকারি চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন নতুন সুখবর       ‘৪০০ কোটি টাকার মালিক’ সেই পিয়নের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা       কৃষক জেলাপ্রশাসকের কাছে চাইলেন হেলিকপ্টার, তারপর...      

 

রংপুরকে হারিয়ে প্লে অফের পথে চিটাগাং

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, রাত ০৮:৪০

ক্রীড়া ডেস্ক :  টানা ৮ ম্যাচ জিতে সবার আগে প্লে অফ নিশ্চিত করেছিল রংপুর রাইডার্স। টানা জয়ের রেকর্ড গড়া রাইডার্সরাই এবার টানা তিন ম্যাচ হারলো। চিটাগাং কিংসের বিপক্ষে ব্যর্থ রংপুরের ব্যাটাররা। অল্প পুঁজি নিয়ে লড়াই করতে পারেননি রাইডার্স বোলাররাও। তাতে ৫ উইকেটের ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই জয়ে প্লে অফ প্রায় নিশ্চিত করল চিটাগাং।

১০ ম্যাচ খেলে ৪ হারের বিপরীতে ৬ জয় চিটাগাংয়ের। ১২ পয়েন্ট নিয়ে তারা টেবিলের তিনে অবস্থান করছে। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে চারে আছে রাজশাহী। তবে রাজশাহীর আর কোনো ম্যাচ বাকি নেই। পাঁচে থাকা খুলনা বাকি দুই ম্যাচ জিতলে তবেই ১২ পয়েন্ট হবে তাদের।

আজ বুধবার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান সংগ্রহ করে রংপুর। জবাবে খেলতে নেমে ১৭ ওভার ৪ বলে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় চিটাগাং।

অবশ্য লক্ষ্য তাড়াটা ভালো ছিল না তাদের। ২৯ রানে ২ উইকেট হারায় তারা। সেখান থেকে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে ৩৪ রানের জুটি গড়ে ধাক্কাটা সামলে নেন মোহাম্মদ মিঠুন।

ব্যক্তিগত ২০ রানে অধিনায়ক মিঠুন ফিরে গেলে দলের জয়ের কাজটা প্রায় সাড়েন ইমন। তবে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি তিনি। ইমন ব্যক্তিগত ৪১ রানে আউট হলে চতুর্থ উইকেটে হায়দার আলীর সঙ্গে ৩৪ রানের জুটিও ভেঙে যায়। পরে দ্রুত শামীম হোসেন পাটোয়ারিও ফিরে গেলে ম্যাচে রোমাঞ্চের আভাস পাওয়া যায়।

কিন্তু সেই আভাস ১৮তম ওভারের প্রথম চার বলে নিবৃত্ত করে দেন হায়দার। ১৮ বলে ২০ রানের সমীকরণে বোলিং করতে আসা স্বদেশি পেসার আকিফ জাভেদের করা ওভারটির প্রথম চার বলে চার ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করে দেন পাকিস্তানি ব্যাটার।

দলকে ষষ্ঠ জয় এনে দেওয়া ৪৮ রানের ইনিংসটি সাজান মাত্র ১৮ বলে। ৬ ছক্কা ও ১ চারে ২৬৬.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস খেলেন হায়দার।

এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ওভার শেষে ৫ উইকেটে ১৪৩ রান করে রংপুর। ইনিংসের শুরুটা ভালো ছিল না রংপুরের। দলীয় ১৮ রানে ২ ‍উইকেট হারিয়ে বসে তারা। পরে কিছুটা ধাক্কা সামলালেও একটা সময় ৬৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। পরে ষষ্ঠ উইকেটে অপরাজিত ৭৫ রানের জুটি গড়ে দলকে এই সংগ্রহটা এনে দেন ইফতিখার আহমেদ ও শেখ মেহেদী হাসান।

ইফতিখারের ৬৫ রানের সঙ্গে ২২ রানে অপরাজিত থাকেন শেখ মেহেদী। পাকিস্তানি ব্যাটার ৪৭ বলের পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসটি সাজান ৭ চার ও ৩ ছক্কায়। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন খালেদ আহমেদ। 

মন্তব্য করুন


 

Link copied