আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২১ অক্টোবর ২০২৫ ● ৬ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২১ অক্টোবর ২০২৫
লালমনিরহাটের নয়টি ইউনিয়নের ৫৬ ইউপি সদস্যের আ'লীগ-জাপা থেকে গণপদত্যাগ

লালমনিরহাটের নয়টি ইউনিয়নের ৫৬ ইউপি সদস্যের আ'লীগ-জাপা থেকে গণপদত্যাগ

রংপুরের পীরগঞ্জে টাকা না দেওয়ায় দাদিকে জবাই করে হত্যার ঘটনায় নাতি গ্রেফতার

রংপুরের পীরগঞ্জে টাকা না দেওয়ায় দাদিকে জবাই করে হত্যার ঘটনায় নাতি গ্রেফতার

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩টি ইউনিট বন্ধ ঘোষণা

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩টি ইউনিট বন্ধ ঘোষণা

রংপুরে টেকসই নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা  প্রণয়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

রংপুরে টেকসই নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী

রবিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২২, দুপুর ০৩:১০

Advertisement

ডেস্ক: করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যতক্ষণ সম্ভব ততক্ষণ সরাসরি শিক্ষা কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না।

রোববার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

দীপু মনি জানান, হুট করে নয়, বরং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বিশেষজ্ঞ কমিটির মতামত অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আজ কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আমাদের মিটিং আছে। শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদান কার্যক্রম জোরেশোরে চলছে। সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে এসে কিভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যায়, সে চেষ্টাই করছি আমরা। তবে এটাও ঠিক, যদি মনে হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে সংক্রমণ বাড়বে, তখন আমরা বন্ধ করে দেব হয়তো।

তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুরক্ষিত রেখে সংক্রমণ কীভাবে এড়াতে পারি। যারা বলছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে বা হয়ে যাচ্ছে তারা গুজব ছড়াচ্ছেন। সব সময়ই এমন গুজব ছড়ানো হয়। আপনারা গুজবে কান দেবেন না।

শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাক এই আশা ব্যক্ত করে মন্ত্রী বলেন, যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতেই হয়, তখন আমরা ঘোষণা দিয়ে বন্ধ করে দেবো। কিন্তু যতক্ষণ সে প্রয়োজন অনুভব না হবে, আমরা বন্ধ করব না। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাক।

তিনি বলেন, মহামারির সময় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দাঁড়াতেই পারেনি। সে সময় ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার নিয়োগ দেওয়া আরেকটি বাড়তি চাপ। যদিও ভিসি ছাড়া থাকতেই হবে, এছাড়া প্রতিষ্ঠান চলবে না। আমরা বারবারই যেখানে যে অভাব আছে তা পূরণে তাগাদা দিচ্ছি। চেষ্টা করছি দ্রুত এ কাজ শেষ করার। তবে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পক্ষ থেকে আরও বেশি স্বদিচ্ছা কামনা করছি।

মন্তব্য করুন


Link copied