আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ● ২৪ মাঘ ১৪৩১
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ধানমন্ডি ৩২, সুধাসদনসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, সকাল ০৪:২২

Advertisement

নিউজ ডেস্ক: ঢাকার ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর, সুধাসদনসহ বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে। এছাড়া, খুলনা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুরসহ দেশের আরো কয়েকটি স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি ও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়। সর্বশেষ খবরাখবর জানতে চোখ রাখুন উত্তর বাংলায়।

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের সর্বশেষ

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টদের বাসভবন ও স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার সন্ধ্যার পর ঢাকায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বাসভবন 'সুধাসদনে' হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিতে বুলডোজার ব্যবহার করা হয়।

এছাড়া, খুলনা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুরসহ দেশের আরো কয়েকটি স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি ও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়।

এ সংক্রান্ত খবরগুলো রয়েছে বিবিসি বাংলার এই লাইভ পাতায়। থাকছে দিনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবরও।

লাইভ পাতার আপডেট আজকের মত এখানেই সমাপ্ত হলো।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবার বিবিসি বাংলার লাইভ চালু হবে।

ভোলায় তোফায়েল আহমেদের বাসভবনে আগুন

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের ভোলার বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার দিবাগত রাত ১২ টার পরে ভোলার গাজীপুর রোডে মি. আহমেদের বাসভবনের সামনে ২৫ থেকে ৩০ জন জড়ো হন বলে বিবিসি বাংলাকে জানান স্থানীয়রা।

এসময় তারা আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেন।

এক পর্যায়ে ভবনে ভাঙচুর ও আসবাবপত্রের অগ্নিসংযোগ করা হয়।

ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শী স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, পাঁচই অগাস্টের পর আর ভোলায় যাননি তোফায়েল আহমেদ।

রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কারমাইকেল কলেজে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর

দেশের আরো কয়েকটি স্থানের মত রংপুরের দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও কারমাইকেল কলেজে স্থাপিত দুটি ম্যুরালে এই ভাঙচুর চালানো হয়।

রংপুর সিটি করপোরেশনের বুলডোজার দিয়ে একটি ম্যুরাল ভাঙতে দেখা যায়।

চট্টগ্রাম ও সিলেটে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর

চট্টগ্রাম ও সিলেটে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বুধবার রাতে অনলাইনে ভাষণ দেওয়ার পর সেটার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ ও মশালমিছিল বের হয়।

পরে মিছিল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও জামাল খান এলাকায় গিয়ে সেখানে অবস্থিত শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয় বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একজন কর্মকর্তা।

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায় বলে জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।

অন্যদিকে, সিলেটেও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থাকা শেখ মুজিবের ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

সিলেট সিটি করপোরেশনের একটি বুলডোজার দিয়ে ম্যুরাল ভাঙা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সাংবাদিকরা।

কুষ্টিয়ায় বুলডোজারে ভাঙা হয়েছে হানিফের বাড়ি

কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফের বাড়িও বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেওয়া হয়েছে।

বুধবার রাত ১০টার দিকে শহরের পিটিআই সড়কে তিনতলা বাড়িটি ভাঙা শুরু হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে। স্থানীয় পুলিশের একজন কর্মকর্তা বিবিসি বাংলাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, একটি বুলডোজার দিয়ে প্রথমে বাড়ির প্রধান ফটক ও সীমানাপ্রাচীর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ছাত্র-জনতা স্লোগান দিতে থাকে ‘স্বৈরাচারের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও’।

স্থানীয় সাংবাদিকরা জানান, এই ভাঙচুরে যারা অংশ নেন, তারা কুষ্টিয়া শহরের উপজেলা মোড় থেকে মশাল মিছিল করে বাড়িটির সামনে আসেন। সেখানে ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সময়ে মাহবুব উল আলম হানিফের বাড়িতে বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর করা হয়।

এরপর সেখান থেকে মিছিল নিয়ে তারা কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খানের শহরের কদমতলা সাততলা বাড়িতে গিয়ে ভাঙচুর করেন।

গত পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের দিনেও মাহবুব উল আলম হানিফের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

ঢাকায় সুধাসদনেও হামলাক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঢাকার একটি বাসভবন সুধাসদনেও হামলার ঘটনা ঘটেছে।

পুলিশের দুইটি সূত্র বিবিসি বাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

তবে, হামলায় কী ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি তারা।

পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের দুইটি তলায় আগুন জ্বলছে।

সেখান থেকে হামলা করে বিক্ষুব্ধ লোকজন চলে গেছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র।

"এত উত্তেজিত লোকজনের মধ্যে পুলিশ কী করতে পারে," বলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ সদস্য।

এর আগে রাত আটটার দিকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরেও হামলা এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।

রাত নয়টার দিকে অনলাইনে দেয়া এক বক্তৃতায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের পাশাপাশি সুধাসদনে হামলারও নিন্দা জানান শেখ হাসিনা।

বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে খুলনার 'শেখ বাড়ি'

খুলনা মহানগরের ময়লাপোতা এলাকায় অবস্থিত ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত একটি স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

ওই বাড়িটি ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার বাড়ি।

বুধবার রাত নয়টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা ঘোষণা দিয়ে ওই বাড়িতে ভাঙচুর চালান বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন স্থানীয় সাংবাদিকরা।

বাড়ি ভাঙার কাজে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের দু’টি বুলডোজার ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানান তারা।

এই বাড়িতে শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই ও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও অনেকে থাকতেন।

গত পাঁচই অগাস্টের আগেই তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে যান।

গত চার ও পাঁচই অগাস্ট বাড়িটিতে দফায় দফায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল। এরপর বাড়িটিতে শুধু কংক্রিটের অবকাঠামোই অবশিষ্ট ছিল।

দালান ভাঙতে পারবে, ইতিহাস মুছতে পারবে না - শেখ হাসিনা

ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলার সমালোচনা করেছেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, "দেশের স্বাধীনতা কয়েকজন বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলবে এই শক্তি তাদের হয়নি। তারা একটি দালান ভেঙে ফেলতে পারবে, কিন্তু ইতিহাস মুছতে পারবে না।"

গত পাঁচই অগাস্ট ভারতে পালিয়ে যাবার পর থেকে সেখানেই অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। সেখান থেকেই বুধবার অনলাইনে বক্তব্য রাখেন তিনি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তার বক্তব্য সরাসরি প্রচার করা হয়।

৩২ নম্বরের বাড়িতে শেখ মুজিব ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের স্মৃতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, "ওই বাড়িটাকে কেন ভেঙে ফেলা হচ্ছে? কারা ভাঙে, দেশের মানুষের কাছে বিচার চাই।"

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুথ্থানে শেখ হাসিনার সরকার পতনের ছয় মাস পূর্ণ হলো বুধবার।

আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এক পোস্ট দিয়ে বলা হয়, রাত ৯টায় এক লাইভ অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে ছাত্রদের উদ্দেশে কথা বলবেন শেখ হাসিনা।

এরপর ওই একই সময়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িকে কেন্দ্র করে কর্মসূচির কথা জানা যায় কয়েকটি ফেসবুক আইডি থেকে।

এছাড়া বুধবার সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, "আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।"

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধানমন্ডি ৩২ অভিমুখে বুলডোজার মিছিল কর্মসূচি দিয়ে প্রচারণাও চালানো হয় বিভিন্ন আইডি থেকে।

শেখ হাসিনার বক্তৃতা শুরুর আগেই ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ঐ বাড়িতে হামলা করে একদল বিক্ষুব্ধ মানুষ।

তারা দরজা, জানালা, গেট ইত্যাদির কাঠামো খুলে নেয়। সেখানে থাকা শেখ মুজিবের একটি ম্যুরালও ভাঙচুর করে। অগ্নিসংযোগও করতেও দেখা যায় স্থানীয় গণমাধ্যমে।

'বঙ্গবন্ধু জাদুঘর' হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসা বাড়িটিতে গত পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরপরই জনরোষের শিকার হয়।

সেদিনও সেখানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভকারীরা।

  1. ভাঙার ঘোষণা দিয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে হামলা

    ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা করেছে একদল বিক্ষুব্ধ মানুষ। তারা 'ভাঙা' বাড়িতেই লাঠি সোটা নিয়ে হামলা করেছে বলে বিবিসি বাংলাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন কর্মকর্তা।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, প্রায় পাঁচ-সাতশো লোক সেখানে অবস্থান করছেন।

    এদিকে, সেখানে বিক্ষুব্ধদের মিছিল করার কথা বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আহমেদ মাসুদ।

    "সেখানে ২৫ থেকে ৩০ জন পুলিশ সদস্য রয়েছে। আরও পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে," বলেন তিনি।

    তবে হামলা বা ভাঙচুর করা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে উত্তর দেননি মি. মাসুদ।

    বিক্ষোভকারীরা স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আওয়ামী লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন। বাড়ির ভেতরের প্রবেশ করে একদল বিক্ষোভকারী ভাঙচুর চালায়। বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি গুড়িয়ে দেয়া হবে এমন গুঞ্জনও ছিল । তবে সেখানে কোনো বুলডোজার দেখা যায়নি।

    গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ছয় মাস পর ছাত্র সমাজের উদ্দেশে শেখ হাসিনার ভাষণ দেয়ার কথা জানানো হয় গতকাল। এর তীব্র সমালোচনা করতে দেখা যায় অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে।

    অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সামাজিক মাধ্যমে জানানো হয় ঠিক যে সময়ে শেখ হাসিনা বক্তব্য দেওয়া শুরু করবেন, তখনই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভবনে ভাঙচুর চালানো হবে। তবে তার আগেই ভাঙচুর শুরু হয় সেখানে।

    বুধবার সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, "আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।"

    এছাড়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার অভিমুখে বুলডোজার মিছিল কর্মসূচি দিয়ে প্রচারণাও চালানো হয় বিভিন্ন আইডি থেকে।

    'বঙ্গবন্ধু জাদুঘর' হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসা বাড়িটি পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরপরই জনরোষের শিকার হয়। সেদিনই সেখানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভকারীরা।

মন্তব্য করুন


Link copied